নিজস্ব প্রতিবেদক
টাঙ্গাইল-৪ আসনের (কালীহাতি) উপ-নির্বাচন আগামীকাল ৩১ জানুয়ারি মঙ্গলবার। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এদিন বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ চলবে। সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন এ নির্বাচনে । এদের মধ্যে রয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ হাছান ইমাম খাঁন সোহেল, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনএফ) আতাউর রহমান খান ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ইমরুল কায়েস।
এখানে ভোটার মোট ৩ লাখ ৭ হাজার ৭৭০ জন । ১০৭টি ভোট কেন্দ্র। আর ভোট কক্ষ ৬৬১টি । দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন ১০৭ জন প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ও ৬৬১ জন সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, হজ নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের কারণে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত লতিফ সিদ্দিকী পদত্যাগ করায় টাঙ্গাইল-৪ আসন শূন্য হয়। ওই আসনে উপ-নির্বাচনে প্রার্থী হন লতিফ সিদ্দিকীর ভাই ও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী। কিন্তু ঋণখেলাপির অভিযোগে গত ১৩ অক্টোবর তার মনোনয়নপত্র বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।
১৯ অক্টোবর নির্বাচন কমিশনে কাদের সিদ্দিকী আপিল করলেও নির্বাচন কমিশন তা বাতিল করে দেয়। পরে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন কাদের সিদ্দিকী। হাইকোর্ট মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করে কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র গ্রহণ করতে নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দেন। নির্বাচন কমিশন আবার আদালতে আবেদন করেন। পরে কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র বৈধ নয় বলে নির্বাচন কমিশনের দেয়া সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন হাইকোর্ট।
হাইকোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন কাদের সিদ্দিকী। সম্প্রতি তাঁর আপিল খারিজ করে দিয়ে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন আপিল বিভাগ।
তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন এ নির্বাচনে । এদের মধ্যে রয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ হাছান ইমাম খাঁন সোহেল, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনএফ) আতাউর রহমান খান ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ইমরুল কায়েস।
এখানে ভোটার মোট ৩ লাখ ৭ হাজার ৭৭০ জন । ১০৭টি ভোট কেন্দ্র। আর ভোট কক্ষ ৬৬১টি । দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন ১০৭ জন প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ও ৬৬১ জন সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, হজ নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের কারণে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত লতিফ সিদ্দিকী পদত্যাগ করায় টাঙ্গাইল-৪ আসন শূন্য হয়। ওই আসনে উপ-নির্বাচনে প্রার্থী হন লতিফ সিদ্দিকীর ভাই ও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী। কিন্তু ঋণখেলাপির অভিযোগে গত ১৩ অক্টোবর তার মনোনয়নপত্র বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।
১৯ অক্টোবর নির্বাচন কমিশনে কাদের সিদ্দিকী আপিল করলেও নির্বাচন কমিশন তা বাতিল করে দেয়। পরে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন কাদের সিদ্দিকী। হাইকোর্ট মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করে কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র গ্রহণ করতে নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দেন। নির্বাচন কমিশন আবার আদালতে আবেদন করেন। পরে কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র বৈধ নয় বলে নির্বাচন কমিশনের দেয়া সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন হাইকোর্ট।
হাইকোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন কাদের সিদ্দিকী। সম্প্রতি তাঁর আপিল খারিজ করে দিয়ে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন আপিল বিভাগ।
No comments:
Post a Comment