তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বিস্ফোরণের ভূয়া খবরের অ্যালার্ট দেয়ার অভিযোগ উঠেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার ব্যাংককে বিস্ফোরণের খবর দেয়ার পর সেফটি চেক ফিচারও চালু করেছিল এই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম।
বিবিসি এক প্রতিবেদনে বলছে, ওই সময় ব্যবহারকারীকে বিপজ্জনক এলাকায় নিরাপদ হিসেবে চিহ্নিত করার অনুমতি দেয় ফেসবুক। কিন্তু সেই সময় মূলত এক বিক্ষোভকারী আঁতশবাজি নিক্ষেপ করেছিলেন; যেটাকে ফেসবুক ‘বিস্ফোরণ’ উল্লেখ করে অ্যালার্ট করে দেয় ব্যবহারকারীকে।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলছে, ঘটনা নিশ্চিত করতে বিশ্বস্ত তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভর করা হয়েছিল। কিন্তু ওই সূত্র ভূয়া সংবাদ দেয়ায় অনলাইনে ব্যাপক বিতর্কের মুখে পড়ে ফেসবুক। সম্প্রতি প্রচুর ভূয়া খবর প্রচারের অভিযোগে ফেসবুক তীব্র সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছে।

কী ঘটেছিল ব্যাংককে
মঙ্গলবার এক বিক্ষোভকারী ব্যাংককের একটি সরকারি ভবনে ছোট আঁতশবাজি নিক্ষেপ করে। এ ঘটনার পর স্থানীয় সময় রাত ৯টার দিকে ফেসবুক সেফটি চেক চালু করে। এর শিরোনাম করা হয় ‘ব্যাংককে বিস্ফোরণ, থাইল্যান্ড’।
শুধু তাই নয়; ফেসবুক একটি সংবাদমাধ্যমের লিঙ্কও (bangkokinformer.com) শেয়ার করে। ওই লিঙ্কে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির ব্রেকিং নিউজের বিস্ফোরণের ভিডিও জুড়ে দেয়া হয়। কিন্তু ওই ভিডিওটি ছিল মূলত গত বছর ব্যাংককের আরউইন মন্দিরে বিস্ফোরণের।
বিবিসি এক প্রতিবেদনে বলছে, ওই সময় ব্যবহারকারীকে বিপজ্জনক এলাকায় নিরাপদ হিসেবে চিহ্নিত করার অনুমতি দেয় ফেসবুক। কিন্তু সেই সময় মূলত এক বিক্ষোভকারী আঁতশবাজি নিক্ষেপ করেছিলেন; যেটাকে ফেসবুক ‘বিস্ফোরণ’ উল্লেখ করে অ্যালার্ট করে দেয় ব্যবহারকারীকে।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলছে, ঘটনা নিশ্চিত করতে বিশ্বস্ত তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভর করা হয়েছিল। কিন্তু ওই সূত্র ভূয়া সংবাদ দেয়ায় অনলাইনে ব্যাপক বিতর্কের মুখে পড়ে ফেসবুক। সম্প্রতি প্রচুর ভূয়া খবর প্রচারের অভিযোগে ফেসবুক তীব্র সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছে।
কী ঘটেছিল ব্যাংককে
মঙ্গলবার এক বিক্ষোভকারী ব্যাংককের একটি সরকারি ভবনে ছোট আঁতশবাজি নিক্ষেপ করে। এ ঘটনার পর স্থানীয় সময় রাত ৯টার দিকে ফেসবুক সেফটি চেক চালু করে। এর শিরোনাম করা হয় ‘ব্যাংককে বিস্ফোরণ, থাইল্যান্ড’।
শুধু তাই নয়; ফেসবুক একটি সংবাদমাধ্যমের লিঙ্কও (bangkokinformer.com) শেয়ার করে। ওই লিঙ্কে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির ব্রেকিং নিউজের বিস্ফোরণের ভিডিও জুড়ে দেয়া হয়। কিন্তু ওই ভিডিওটি ছিল মূলত গত বছর ব্যাংককের আরউইন মন্দিরে বিস্ফোরণের।
No comments:
Post a Comment